ফাংশন
কি ?
ফাংশন হচ্ছে কিছু স্টেটমেন্ট এর সমষ্টি যেখানে আপনি অনেক গুলো কাজ করার নির্দেশ দিতে পারবেন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী শুধুমাত্র সেই ফাংশন টাকে কল করে পুরো কাজ টা করে নিতে পারবেন যতবার ইচ্ছা।বিভিন্ন প্রোগ্রামের বিল্টইন ফাংশন সমূহ একজন প্রোগ্রামার শুধুমাত্র সরাসরি কল করেই ব্যবহার করতে পারেন, এতে করে প্রোগ্রামিং অনেক সহজ হয়ে এসেছে। আমরা খুব সহজেই অল্প সময়ের মধ্যেই এই সকল বিল্ট ইন ফাংশন সমূহের কার্যকারীতা এবং ব্যবহার পদ্ধতি জেনে দক্ষ প্রোগ্রামার হয়ে উঠতে পারছি। এছাড়া একজন দক্ষ প্রোগ্রামার এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পায় প্রোগ্রামের মধ্যে প্রয়োজনীয় ইউজার ডিফাইন্ড ফাংশন তৈরি এবং তার সঠিক প্রয়োগের উপর। ধরুন আপনাকে সপ্তাহে প্রতিদিন কোননা কোন ১০ টি কাজ করতে হবে কিন্তু প্রতিদিন কেলেন্ডার এর পাতাই ১০ টি করে কাজের নাম লিখলে ভাল লাগবেনা।তখন আপনি কাজ গুলোর নাম অন্য জাইগাই লিখলেন এবং তার একটা নাম দিলেন।ধরুন আপনি “কাজ”নামে একটা ফাংশন করলেন এই কাজের ভিতর ১০ টা কাজ রাখলেন এখন “পড়া” নামে আরেকটা ফাংশন করলেন যার ভিতর কখন কখন পড়বেন তা লিখলেন। এখন এত গুলা কাজ তো কেলেন্ডারের ছোট্ট ঘরে লিখা যাবেনা তাইনা ? এখন আপনি যেদিন যেদিন এই রুটিন মানতে চান ওই দিন কেলেন্ডারের ঘরে “কাজ” এবং “পড়া” লিখলেই বুঝবেন আজকের রুটিন কি। কত্ত সহজ !!!
ফাংশন হচ্ছে কিছু স্টেটমেন্ট এর সমষ্টি যেখানে আপনি অনেক গুলো কাজ করার নির্দেশ দিতে পারবেন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী শুধুমাত্র সেই ফাংশন টাকে কল করে পুরো কাজ টা করে নিতে পারবেন যতবার ইচ্ছা।বিভিন্ন প্রোগ্রামের বিল্টইন ফাংশন সমূহ একজন প্রোগ্রামার শুধুমাত্র সরাসরি কল করেই ব্যবহার করতে পারেন, এতে করে প্রোগ্রামিং অনেক সহজ হয়ে এসেছে। আমরা খুব সহজেই অল্প সময়ের মধ্যেই এই সকল বিল্ট ইন ফাংশন সমূহের কার্যকারীতা এবং ব্যবহার পদ্ধতি জেনে দক্ষ প্রোগ্রামার হয়ে উঠতে পারছি। এছাড়া একজন দক্ষ প্রোগ্রামার এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পায় প্রোগ্রামের মধ্যে প্রয়োজনীয় ইউজার ডিফাইন্ড ফাংশন তৈরি এবং তার সঠিক প্রয়োগের উপর। ধরুন আপনাকে সপ্তাহে প্রতিদিন কোননা কোন ১০ টি কাজ করতে হবে কিন্তু প্রতিদিন কেলেন্ডার এর পাতাই ১০ টি করে কাজের নাম লিখলে ভাল লাগবেনা।তখন আপনি কাজ গুলোর নাম অন্য জাইগাই লিখলেন এবং তার একটা নাম দিলেন।ধরুন আপনি “কাজ”নামে একটা ফাংশন করলেন এই কাজের ভিতর ১০ টা কাজ রাখলেন এখন “পড়া” নামে আরেকটা ফাংশন করলেন যার ভিতর কখন কখন পড়বেন তা লিখলেন। এখন এত গুলা কাজ তো কেলেন্ডারের ছোট্ট ঘরে লিখা যাবেনা তাইনা ? এখন আপনি যেদিন যেদিন এই রুটিন মানতে চান ওই দিন কেলেন্ডারের ঘরে “কাজ” এবং “পড়া” লিখলেই বুঝবেন আজকের রুটিন কি। কত্ত সহজ !!!
ফাংশন
লিখার নিয়ম ১ :
function sokal()
{
echo "রান্না করা";
echo "</br>";
echo " কলেজ করা";
echo "</br>";
echo " আড্ডা দেওয়া”;
echo "</br>";
echo “ কম্পিউটারে গেমস
খেলা”;
}
আমরা
এখানে সকাল নামে একটা ফংশন করেছি । লখ্য করুন ফাংশন লিখার নিয়ম হছে
প্রথমে function কথাটা লিখতে হবে তারপর আপনি যে নামে ফাংশন করবেন তার নাম লিখতে হবে
আর এই নাম ধরেই তাকে ডাকতে হবে । এরপর প্রথম বন্ধনি দিতে হবে এরপর দিতীয় বন্ধনির ভিতর
আপনি কি কি করতে চান তা দিতে হবে।
ধরুন
আপনার আগামীকাল অনেক কাজ সকালে ৫ টা কাজ বিকালে ৩ টা কাজ রাতে ২ টা মিটিং তাই সব কাজের
শিডুইল আজ কেলেন্ডারে লিখতে যেয়ে জায়গা হছেনা
!!! আবার অন্য জায়গায় লিখলেও
তা ভুলে যাবার সম্ভাবনা আছে তখন আপনার কাজ
গুলো একটা খাতায় ফংশনের আকারে লিখলেন আর নাম
দিলেন “সকাল” এভাবে বিকাল এবং রাত নামে ফংশন করলেন এবং ফাংশন
গুলোর নাম কেলেন্ডারে লিখলেন ।
এখন
কেলেন্ডারে দুপুর কিংবা বিকাল অথবা রাত কথাটা দেখলেই আপনার খাতার কথা মনে পড়বে আর
আপনি খাতা দেখে কাজ গুলো দেখে নিতে পারবেন ফলে কেলেন্ডারে জায়গার অভাব
ও হলনা আবার শিডুইল টাও মিস হলনা । আবার একই কাজ অন্ন দিন থাকলে ওইদিন সুধু কেলেন্ডারে
ফাংশন এর নাম লিখলেই হয়ে গেল মানে কোন ঝামেলা নাই। আপনার কাজ কে অনেক সহজ এবং ছোট করে
দিয়েছে । এভাবে কেলেন্ডারে যে ফাংশন লিখছেন তার মানে কিন্তু আপনি ফাংশনকে কল করছেন ।
ফাংশন
কে কল করার নিয়মঃ
যে
ফাংশন কে কল করবেন তার নাম লিখতে হবে তারপর প্রথম বন্ধনি দিতে হবে। ধরুন আমরা সকাল
ফাংশন টাকে কল করব, সকাল ফাংশন টাকে কল করার জন্য আমাদের লিখতে হবে :
sokal();
উপরের
লাইন লিখলে আমরা আউটপুট দেখতে পাব :
রান্না
করা
কলেজ
করা
আড্ডা
দেওয়া
কম্পিউটারে
গেমস খেলা
একটা
জিনিস লক্ষ্য করুন ব্রাওজার এ যা কিছু দেখাচ্ছে তার
সবটাই কিন্তু ফাংশন এর ভিতর দেওয়া আছে ।অর্থাৎ আপনি
যখন কোন ফাংশন কে কল করবেন তখন সেই ফাংশন এর ভিতর যা যা করতে বলবেন সে তাই করবে । এখানে
sokal(); ফাংশন টার ভিতর দেওয়া ছিল রান্না করা, কলেজ যাওয়া, আড্ডা দেওয়া, কম্পিউটারে
গেমস খেলা ফলে sokal ফাংশন টাকে কল করলে ওই কাজ গুলো দেখাচ্ছে । আপনি অন্য যেকোন কাজ
দিতে পারেন যেমন কন্ডিশনাল কাজ,লুপ এর কাজ ,ফরম ভ্যালিডেশন ইত্তাদি । এটাতে সুবিধা
হয় আপনার কাজ দেখতে সুন্দর লাগে এবং কাজের পরিমান অনেক কমে যাই । ভালো প্রগ্রাম্মার
হতে গেলে ফাংশন এর কোন বিকল্প নাই সেটা যেকোন প্রোগ্রামিং ভাষা হতে পারে ।
এভাবে যতবার যত জায়গায় sokal(); লিখব ততবার সকাল নামে ফাংশন টা কাজ করবে।
ফংশন
লিখার নিয়ম ২ :
function jogKora($value1,$value2)
{
$result = $value1 + $value2;
return $result;
}
এখানে
আমরা যুক্তি গুলো নিয়ে কাজ করব । এখানে return নামে নতুন একটা বিষয় যুক্ত হয়েছে। $result
=
$value1 + $value2; এর মাধ্যমে ভ্যালু ১ এবং ভ্যালু ২ কে যোগ করা হয়েছে এবং যোগফল $result
এ সংরক্ষণ করা
হয়েছে । এখন return $result; এর মাধমে
$result এর মান $value1,$value2 কে
রিপ্লেস করবে। লিখার নিয়ম
জানা হল এবার সহজ করে বুঝার চেস্টা
করি ।
মনে
করুন আমরা ৫ এবং ১০ এর যোগ করব jogKora
এই ফাংশনের মাধমে। তাই আমাদের jogKora
ফাংশন টাকে কল করতে হবে । কল করতে লিখতে হবে:
echo
jogKora(5,10);
এখন
ব্রাওজার এ যোগফল দেখাবে ১৫ ।
function
jogKora ($value1,$value2) এর মাধ্যমে
তৈরিকৃত ফাংশনের নাম jogKora দেয়া হয়েছে
, ($value1,$value2) দ্বারা ফাংশনের দুটি আরগুমেন্ট নির্দেশ করা হয়েছে।
$result
= $value1 + $value2; এর মাধ্যমে আরগুমেন্ট হিসেবে গৃহীত ভেরিয়েবল দুটিকে যোগ করে
$result ভেরিয়েবলের মান হিসেবে সংরক্ষণ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
return $result; এর মাধ্যমে $result ভেরিয়েবলের
ভ্যালু রিটার্ন করার নির্দেশ দেয়া
হয়েছে।
echo jogKora (5,10); এর মাধ্যমে দুটি
আর্গুমেন্ট 5 এবং 10 ইনপুট করে
jogKora() ফাংশনটিকে কল করা হয়েছে। ফলে
ব্রাউজারে 5+10=15 অর্থাৎ 15 প্রদর্শিত হবে। যা
$result ভেরিয়েবল এর রিটার্ন ভ্যলু।
আপনি
এই ফাংশন বেবহার করে প্রোগ্রাম কে ছোট এবং সুন্দর করতে পারবেন ফলে আপনার কোড বুঝতে
সহজ হবে ।
No comments:
Post a Comment